ভারতবর্ষ । উচ্চমাধ্যমিক বাংলা সহায়িকা । সকল গুরুত্বপূর্ন MCQ প্রশ্নোত্তর

ভারতবর্ষ । উচ্চমাধ্যমিক বাংলা সহায়িকা । সকল গুরুত্বপূর্ন MCQ প্রশ্নোত্তর

1.বাজারে চায়ের দোকান ছিল-
তিনটে
2.বাজারে উত্তরদিকে ছিল-
মাঠ
3.বাজারে জমাতিভাবে থাকে-
রাত নয়টা অবধিশীতের বৃষ্টিকে ভদ্রলোকেরা বলে-
পৌষে বাদলা

4. রাঢ়বাংলার শীতে ধারালো বৃষ্টিপাতকে ছোটলোকেরা বলে-
ডাওর

5. “..বৃষ্টির সঙ্গে বাতাস জোরালো হলে তারা বলে।”-
ফাঁপি

6. থুরথুরে বুড়ির গায়ে ছিল-
তুলোর কম্বল

7. চায়ের দোকানের আড্ডাবাজরা বুড়ির সঙ্গে তুলনা করেছিল-
টাট্টুর

8. ডাকের মতো পোষ মাসে বৃষ্টি শুরু হলে তা থাকবে-
সাতদিন
9.ডাক থাকবে তার বচনে বলেছেন যে,পৌষমাসে মঙ্গলবার বৃষ্টি শুরু হলে তা থাকবে
পাঁচদিন
10..ডাক থাকবে তার বচনে বলেছেন যে,পৌষমাসে বুধবার বৃষ্টি শুরু হলে তা থাকবে
তিনদিন

11. ডাক থাকবে তার বচনে বলেছেন যে,পৌষমাসে বৃহস্পতিবার বৃষ্টি শুরু হলে তা থাকবে
একদিন
12.’ভারতবর্ষ ‘-গল্পে বৃষ্টি শুরু হয়েছে
মঙ্গলবার

13.’ভারতবর্ষ’ গল্পের বৃক্ষবাসিনি বুড়ি কোথায় আশ্রয় নিলে ভালো হতো?
বারোয়ারিতলায়

14.চায়ের দোকানে হঠাৎ আসা বুড়ির হাতে ছিল
বেঁটে লাঠি

15.বাজারে মুদি খানার সংখ্যা
দুই

17.বাজারে হাসকিং মেশিনের পিছনে কি ছিল
ইটভাটা
18.’রাঢ়বাংলা’বলতে কি বোঝায়
গঙ্গার পশ্চিম তীরবর্তী অঞ্চল

19.আমেদাবাদ শহর যে রাজ্যে অবস্থিত
গুজরাট

20.”…শনিতে সাত, বুধে তিন,মঙ্গলে পাঁচ -বাকি সব দিন দিন-এটি হলো একটি
বচন

আরও পড়ুনঃ- কে বাঁচায় কে বাঁচে অধ্যায় থেকে সকল গুরুত্বপুর্ণ বহুবিকল্পীয় প্রশ্ন । উচ্চমাধ্যমিক বাংলা সহায়িকা

21.’ভারতবর্ষ’গল্পের লেখক সৈয়দ মুস্তফা সিরাজ যুক্ত ছিলেন
আলকাপের সঙ্গে

22.যে গ্রন্থটি সৈয়দ মুস্তফা সিরাজের লেখা নয়-
চোখের বালি

23. হাসকিং মেশিন থেকে কি বের হয়?
চাল
24.’সাবেককাল’বলতে বোঝায়
আদ্যিকাল

25. ‘ভারতবর্ষ’গল্পটি যে ঋতুতে পটভূমিতে রচিত
শীতে
26.”…একঘেয়েমি দূর করতেই নানা কথা আসে।”-তাদের মধ্যে একটি হলো
বোম্বায়ের অভিনেতা অভিনেত্রী

27. ”…সেখানেই গড়ে উঠেছে একটা ছোট বাজার।”-বাজার টি গড়ে উঠেছে
পিচের সড়ক বাঁক নিয়েছে সেখানে
28.”মাঝে মাঝে বিমর্ষ সভ্যতার মুখ চোখে পড়ে”।- কারণ
গ্রামে বিদ্যুৎ নেই
29.”চারপাশে গ্রামে থেকে লোকেরা আসে”-কারণ
তাই রাত নয়টা অবদি জোর জমজমাট থাকে
30.”আবার সব চুপচাপ।”-সেই স্তব্ধতার অন্তর্গত-
প্যাঁচার ডাক

“..লোকের মেজাজ গেলো বিগড়ে।”-মেজাজ বিগড়ে যাওয়ার কারণ
অকালে দুর্যগে ধানের প্রচন্ড ক্ষতি হবে
32.”…মাথার উপর আর কোনো শালা নেই রে।”- কথাটি বলেছিল
গ্রামের কোনো এক যুবক চাষী

“…তখন যা খুশি করা যায়”।-যা খুশি করা যায় তখন ,যখন কিনা-
মাথার উপর কেও থাকেন
34.”সবাই চলে আসে”।- কারণ
গ্রামে ঘরে বসে কারো সময় কাটেনা
35.”…ধারের অঙ্ক বেড়ে চলেছে”।কেন না
আজ না হোক ,কাল পয়সা পাবেই
36.”..সেটা সবাই কে অবাক করেছিল”।-কারণ
এই দুর্যগে কিভাবে ভিকিরি বুড়িটা হেটে চায়ের দোকানে এলো
37.”সে কোথায় তোমাদের কাজ কি বাছারা”? কথাটি হোলি-
সে কোথা থেকে এসেছ
38.”মরবে রে নির্ঘাত মরবে রে বুড়িটা”।-লোকের এমন কথা বলে চিৎকার করে ওঠার কারণ
দুর্যোগের মধ্যে বুড়িটা আবার রাস্তায় গিয়ে নেমেছে
39.”..বুড়ির এ অভিজ্ঞতা প্রচুর আছে।”-এখানে যে অভিজ্ঞতার কোথা বলা হয়েছে তা হলো
গাছতলায় থাকা
40.”কেও কেও বললো…”-কি বলল
বুড়ির বারোয়ারিতলায় গেলে ভালো হতো
41.আবার জমে গেল…।এক্ষেত্রে আড্ডা আবার জমে যাওয়ার কারণ
বুড়ির প্রসঙ্গে কথা উঠলো
42.”অন্যদিনে লাগলে একদিনের ব্যাপার”।-‘পউসে বাদলা’প্রসঙ্গে ডাকপুরুষ বচনে না থাকা দিনগুলি হল
সোম, মঙ্গল, শুক্র,শনি
43.”…সবাই আবিষ্কার করলো….”।-আবিষ্কারটি হল
বুড়িটি বটতলায় নিঃসার হয়ে পড়ে আছে
44.”পিচের সড়ক বানিয়ে নিয়েছে যেখানে, সেখানে গড়ে উঠেছে”-
একটা ছোট বাজার
45.”এইটুকু যা সুখ তখন।”- সুখটা হলো
সভ্যতার উনুনে হাত পা সেকা
46.চায়ের দোকানে বসে থাকা লোক টা বুড়িকে বলেছিল
ভারী তেজি
47.বৃষ্টি সম্বন্ধে পূর্বপুরুষের পুরোনো বচন হলো-
শনিতে সাত মঙ্গলে পাঁচ বুধে তিন-বাকি সব দিন দিন
48.”.কাঁচা রাস্তা ধরে সবুজ ঝোপের ফাঁকে এগিয়ে আসে কোনো এক যুবক বা যুবতী।”–তাদের পোশাক তৈরি
আমেদাবাদ
49.”বৃষ্টি তা হলো ধারালো।”-কি?
শীত
50.”ও বুড়ি তুমি কোথায় থাকো ।”..বুড়ির উত্তর ছিল
তোমাদের মাথায়
51.কোথা থেকে পয়সা নিয়ে ‘ভারতবর্ষ’ গল্পে বুড়ি চায়ের দাম মেটায়-
পয়সার ব্যাগ
52.”মরবে রে নির্ঘাত মরবে বুড়িটা!”…উত্তরে বুড়ি বলে
তোদের শতগুষ্টি মরুক
53.বুড়ি চায়ের দোকানে চা খেতে কোথায় গেছিল
বাঁকের মুখে বটগাছের তলায়
54.নির্ঘাত মোরে গেছে বুড়িটা।”-এ কথাটা বলেছিল
জগা
55.বাজার থেকে থানার দুরত্ব ছিল
পাঁচ ক্রোশ
56.বাজার থেকে নদীর দুরত্ব ছিল
দু মাইল
57.’ফজর’ কথাটির অর্থ
ভোর
58.মিথ্যা কথাটি চেঁচিয়ে বলছিল
নিবারণ বাগদি
59.এক কালে পেশাদার লাঠিয়াল ছিল
করিম ফরাজী
60.”নারায়ে তকবির-আল্লাহু আকবর!”-বলেছিলেন
মোল্লাসাহেব
61.চৌকিদার যে রঙের উর্দি পড়েছিলেন,তা হলো
নীল
62.”তার সাপেক্ষে অনেক প্রমাণ জুটে গেল।”কার সাপেক্ষে
ভটচাজমশাই
63.বুড়ি সব শেষে কি করেছিল?
সে রাস্তা ধরে হেটে চলে গিয়েছিল
64.মাঠ পেরিয়ে কি আসছে
চ্যাংদোলা
65.বুড়ির মরাকে নদীর চড়া থেকে করা তুলে এনেছিল?
মুসলমান পাড়ার লোকেরা

66.”মর , মর তুই।” কার উদ্দেশ্যে একথা
চৌকিদার
67.”বিজ্ঞ চৌকিদার এর কোথা মানা হলো।”- কি পরামর্শ দেন
বুড়িকে নদীতে ফেলে দিয়ে আসতে
68.একসময় দাগি ডাকাত ছিল
নিবারণ বাগদি
69.”আমিও মোল্লার সঙ্গে একই বসে গিয়েছিলাম”-কে শহর গিয়েছিল
ভটচাজমশাই
70.’লাইলাহ’ শব্দে ‘লা ‘ কথার অর্থ
নেই
71.”কেও কেও বুড়ির কপাল ছুঁয়ে দেখল”-কি দেখল
প্রচন্ড ঠান্ডা
72.”একজন দুজন করে ভিড় বাড়তে থাকল”।ভিড় বাড়তে থাকার কারণ
সবাই ভাবলো বুড়ি মারা গেছে
73.চৌকিদারকে খবর দেয়া হয়েছে- কারণ
ফাঁপিতে এক বুড়ি মারা গেছে
74.”…সবাই দিগন্তে চোখ রাখল..”সবার এমন করার কারণ
তারা ঝাঁকে ঝাঁকে শকুন নামার প্রত্যাশা করেছিল
75.”মাঠ পেরিয়ে একটা চ্যাংদোলা আসছে।”-এই চ্যাংদোলা বহন করে আনছে
মুসলমান পাড়ার লোকরা
76.”তাই দেখা হলোনা ব্যাপার টা”..।মোল্লাসাহেবর যে ব্যাপার দেখা হয়নি সেটা
বুড়ি আদও মরেছে কি না
77.”চেঁচিয়ে উঠলো-মিথ্যে!”-নিবারণ বাগদি যে কথা টা মিথ্যা বলে চেঁচিয়ে উঠলেন, সেটা হলো
বুড়ি বলেছে ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’
78.”দোকান গুলোর ঝাঁপ বন্ধ হতে থাকে”- কারণ
দাঙ্গা বাধার উপক্রম হয়েছিল
79.”মুখটা বিকৃত হয়ে গেল “-বুড়ির মুখ বিকৃত দেখা গেছিল কারণ-
সেই দুই ধর্মের লোকেরা অকারণে হানাহানি করতে দেখেছিল
80.”চোখ গেলে দেবো..”- একথা বলার কারণ
চোখ থেকেও তারা প্রকৃত
81.”হঠাৎ বিকেলে এক অদ্ভুত দৃশ্য দেখা গেল।”-দৃশ্যটি হল
মুসলমান পাড়ার লোকেরা বুড়ির মৃত দেহ নিয়ে আসছে
82.বুড়িকে ‘হরিবল’বলতে স্পষ্ট শুনেছে
নকরি নাপিত
83.বুড়ির মরার খবর প্রথম দেয়া হয়
চৌকিদার কে
84.নিবারণ বাগদি ছিলেন
দাগি ডাকাত
85.”এখন খুব নামাজ পড়ে”-কে?
করিম ফরাজী
86.”ভিড় সরে তাকে পথ দিল”-তাকে বলতে কাকে বলা হয়েছে
থুরথুরে বুড়ি
87.”বুরিমা!তুমি মরণী!”-বক্তা কে
চৌকিদার
88.”যবন নিধনে অবতীর্ণ হও মা”-কার উক্তি
ভোটচাজমশাই
89.”ফাঁপিতে এক ভিকারী পটল তুলেছে, তার আবার থানা পুলিশ”
চৌকিদার
90.এই গল্পে বুড়িকে নদীর ধারে কিসে করে নিয়ে যাওয়া হয়েছে
বাঁশের চ্যাংদোলা
91.মোল্লা সাহেব মুমূর্ষু সুরে বুড়ির কোন আওয়াজ শুনেছিল
কলমা
92.ভোটচাজমশাই শুনেছিল
শ্রী হরি শ্রী হরি
93.ফজলু সেখের কথা অনুযায়ী মুমূর্ষু সুরে শুনেছিল
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ

Scroll to Top