কর্তার ভূত অধ্যায় থেকে সকল গুরুত্বপুর্ণ বহুবিকল্পীয় প্রশ্ন । উচ্চমাধ্যমিক বাংলা সহায়িকা
১. কর্তার ভূত গল্পটি লিখেছেন ?
উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
২.কর্তার ভূত গল্পটি প্রকাশিত হয় যে পত্রিকায় তার নাম –
উঃ প্রবাসী
৩. কর্তার ভূত যে জাতীয় রচনা তা হল –
উঃ ব্যঙ্গরূপকাত্মক
৪. যে সনে কর্তার ভূত কাহিনিতি প্রথম মুদ্রন আকারে প্রকাশিত হয় তা হল –
উঃ ১৩২৬ শ্রাবণ মাসে
৫. কর্তার ভূত গল্পে প্রধান চরিত্র –
উঃ ভূত
৬. দেবতার দয়ায় কর্তার যে অবস্থা হয় –
উঃ ভূত হয়ে অবস্থান করে
৭. ভূতগ্রস্থ দেশের লোক চলে –
উঃ চোখ বুজে
৮. ভূতুড়ে জেলখানার দারোগা ছিল –
উঃ নায়েব
৯. “তুমি গেলে আমাদের কি দশা হবে” – জার কথা বলা হয়েছে তিনি হলেন –
উঃ কর্তা
১০. ভূতের বাড়াবাড়ির হাত থেকে রক্ষা পেতে ডাকা হয় –
উঃ ওঝা
১১. চতুর্দিক থেকে যারা দেশে এসেছে তারা –
উঃ বর্গি
১২. যারা সজাগ দেশবাসীকে অশুচি বলেছে তারা –
উঃ শিরোমণি-চূড়ামণি
১৩. শিরোমণিরা বিধান দিয়েছে –
উঃ উদাসীন থাকতে
১৪. মাসি-পিসিরা শোনাবে –
উঃ কৃষ্ণনাম
১৫. “সেই খানেই ত ভূত” – যেখানের কথা বলা হয়েছে –
উঃ ভয়ের মধ্যে
১৬. পাশ ফিরে যারা শোয় তারা হল –
উঃ খোকা
১৭. বুলবুলি হুঁশিয়ারদের কাছে ঘেঁষতে চায় না –
উঃ প্রায়শ্চিত্তের ভয়ে
১৮. “সেখানেই তো ভূত” – বক্তব্যটি
উঃ কর্তার
১৯. ভূতের কোন দোষ যারা দেখতে পায় না তারা –
উঃ শিরোমণি-চূড়ামণি
২০. ভূত শাসনতন্ত্রে ওঝা ডাকা হয় না কারন –
উঃ ওঝা ভূতগ্রস্থ
২১. জেলখানার ঘানি যে কাজ করে তা হল –
উঃ তেজ বের করে দেয়
২২. ভূতগ্রস্থ দেশে আক্রমন করে –
উঃ বর্গি
২৩. ভূতকে মানলে যে ভাবনা থাকে না তা হলো –
উঃ ভবিষ্যতের
২৪. জার চলা দেখে চোখ বন্ধ করে চলাই আদিম বোঝা যায় সে হল –
উঃ কীটাণুর
২৫. দেশসুদ্ধ লোক যে বিষয়ে চিন্তিত হয়েছিল তা হল –
উঃ বুড়ো কর্তা মরে গেলে দেশবাসীর কি দশা হবে ?
২৬. কর্তার ভূত গল্পটি কোন গ্রন্থের অন্তর্গত ?
উঃ লিপিকা
২৭. কর্তার ভূত কত সালে প্রকাশিত হয় –
উঃ ১৯২২
২৮. কর্তার ভূত কি জাতীয় রচনা –
উঃ ব্যঙ্গ-রুপকধর্মী
২৯. চোখ বন্ধ করে চলে কারা –
উঃ কীটাণু
৩০. ভূতকে মানলে কাদের ভাবনা থাকে না ?
উঃ দেশবাসীর
৩১. কার মৃত্যুর ক্ষন উপস্থিত হয়েছিল ?
উঃ কর্তার
৩২. কর্তা কিরুপে অবস্থান করছিল ?
উঃ ভূত
৩৩. দেশের মাতব্বর কারা ছিল ?
উঃ শিরোমণি-চূড়ামণি
৩৪. কারা দেশ আক্রমন করেছিল ?
উঃ বর্গি
৩৫. বুলবুলিকে কি শোনানো হয় ?
উঃ কৃষ্ণনাম
৩৬. কৃষ্ণনাম কারা করেছিল ?
উঃ মাসি-পিসি
৩৭. যে লোকছড়াটি গল্পে ব্যবহৃত হয়েছে সেখানে কারা ঘুমালো ?
উঃ খোকা
৩৮. হুঁশিয়ার মানুষকে শিরোমণিরা কি বলেছেন ?
উঃ অশুচি
৩৯. “আমার ধরাও নেই ছাড়াও নেই”- উক্তিটি কার ?
উঃ কর্তার
৪০. জেলখানায় দারোগা কে ?
উঃ নায়েব
৪১. দেশবাসী নিশ্চিন্ত ছিল কেন ?
উঃ কর্তা ভূত হয়ে বিরাজ করছিল বলে
৪২. কাহিনির শেষে কিসের ইঙ্গিত পাওয়া যায় ?
উঃ মানুষ ভয় থেকে মুক্তি পেলেই ভূত থেকে মুক্ত হবে
৪৩. ভবিষ্যতকে ভূত শাসনতন্ত্রে কিসের সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে ?
উঃ ভেড়া
৪৪. ‘ভূতগ্রস্ত’ বলতে আসলে কার কথা বলা হয়েছে ?
উঃ দেশবাসীর
৪৫. জেলখানা থেকে কে বেরিয়ে যায় ?
উঃ মানুষের তেজ
৪৬. কারা বেবাক ধান খেয়ে গেছে ?
উঃ বুলবুলি
৪৭. ভূত ছাড়াতে উদ্যত মানুষের কি বলা হয়েছে ?
উঃ অর্বাচীন
৪৮. জেলখানা থেকে তেজ বেরিয়ে গেলে কি হয় ?
উঃ মানুষ নিস্তেজ হয়ে পড়ে
৪৯. কর্তার ভূত গল্পে কোন দেশের পরিস্থিতির কথা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ইঙ্গিত দিয়েছেন ?
উঃ ভারতবর্ষের
৫০. দেশসুদ্ধ মানুষ ভূতগ্রস্ত হয়ে কিভাবে চলেছিল ?
উঃ চোখ বুজে
৫১. এ দেশের মানুষ ওঝা ডাকে না কেন ?
উঃ ওঝা নিজেই ভূতগ্রস্ত
৫২. বুড়ো কর্তার মৃত্যু কালে দেশবাসীর কি হয়েছিল ?
উঃ চিন্তিত হয়েছিল
৫৩. ভূত ছাড়ানোর কথা কে বলেছিল ?
উঃ অর্বাচীন
৫৪. খাজনা হিসাবে কি দেওয়া হয় ?
উঃ বুকের রক্ত
৫৫. ভূতের রাজত্বে কি থাকে ?
উঃ শান্তি
৫৬. কেবল অতি সামান্য কারনে একটু মুশকিল বাধল । কারণটি হল –
উঃ পৃথিবীর অন্য দেশগুলোকে ভুতে পায়নি
৫৭. তারা বলে ‘ভয় করে যে কর্তা’ । তাদের ভয়ের কারন –
উঃ কর্তাকে ছাড়া তারা চলতে পারবে না
৫৮. “যেমন করে পারি ভূত ছাড়াব” – উক্তিটির বক্তা হল –
উঃ অর্বাচীনেরা